ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফরম ডাউনলোড 

Driving license application form download যখন আপনি বিভিন্ন যানবাহন এর জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করবেন। তখন আপনাকে একটি ফরম পূরন করতে হবে। যাকে বলা হয়, ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফরম। তো আমরা অনেকেই বুঝতে পারিনা যে, কিভাবে এই ফরম ডাউনলোড করতে হয়। 

আর আপনিও যদি তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি একবারে সঠিক লিংকে ক্লিক করেছেন। কেননা, আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফরম ডাউনলোড করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানিয়ে দিবো। 

আরও পড়ুনঃভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

আরও পড়ুনঃ জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড আবেদন

Table of Contents

কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফরম ডাউনলোড করবো?

বর্তমান সময়ে আপনি অনলাইন থেকে লাইসেন্স আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে পারবেন। তারপর আপনাকে উক্ত ফরমটি কম্পিউটার এর দোকান থেকে প্রিন্ট করে নিতে হবে। আর আপনি যেন সেই ফরমটি সহজভাবে ডাউনলোড করতে পারেন। সে কারণে নিচে একটি লিংক শেয়ার করা হলো। যেমন, 

তো যদি আপনি উপরে দেওয়া লিংক এর মধ্যে ক্লিক করেন। তাহলে আপনি একটি পিডিএফ ফাইল দেখতে পারবেন। মূলত আপনাকে সেই ফাইলটি ডাউনলোড করতে হবে। কেননা, এটি হলো আপনার কাঙ্খিত ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফরম। 

ড্রাইভিং লাইসেন্স কি?

সহজ কথায় বলতে গেলে, ড্রাইভিং লাইসেন্স হলো এক ধরনের আইনি অনুমতি পত্র। যার মাধ্যমে কোনো একজন গাড়িচালক কে রাস্তায় গাড়ি চালানোর অনুমতি প্রদান করা হয়। আর উক্ত নথির মধ্যে একজন ড্রাইভার এর বিভিন্ন ধরনের তথ্য থাকে। যেমন, 

  1. ড্রাইভারের নাম, 
  2. স্থায়ী ঠিকানা,
  3. জন্ম তারিখ, 
  4. গাড়ি চালানোর যোগ্যতা,

আর যখন আপনি এই ধরনের ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে চাইবেন। তখন অবশ্যই আপনাকে আপনার যোগ্যতার প্রমান দিতে হবে। তারপর যখন আপনি ড্রাইভিং এর সকল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবেন। তারপর আপনাকে বৈধ ভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হবে। 

ড্রাইভিং লাইসেন্স কত প্রকার ও কি কি? 

উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম, ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে। তো এবার আমাদের জানতে হবে, ড্রাইভিং লাইসেন্স কত প্রকার ও কি কি। 

তো বর্তমান সময়ে আমাদের বাংলাদেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স গুলোকে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়। তবে প্রাথমিক ভাবে বাংলাদেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স কে মোট ০৫ টি ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। আর সেই লাইসেন্স গুলোর নাম নিচে উল্লেখ করা হলো। যেমন, 

  1. ইন্সট্রাক্টর লাইসেন্স,
  2. শিক্ষানবিস/লার্নার লাইসেন্স,
  3. অপেশাদার লাইসেন্স,
  4. পেশাদার লাইসেন্স,
  5. পিএসভি লাইসেন্স,

উপরের তালিকা তে আপনি মোট ০৫ প্রকারের ড্রাইভিং লাইসেন্স এর নাম দেখতে পাচ্ছেন। তবে এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি আপনাকে আরো একটি বিষয় জানতে হবে। সেটি হলো, যানবাহনের দিক থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স কে আরো বেশ কিছু ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। 

তো বিভিন্ন ধরনের যানবাহন অনুযায়ী ড্রাইভিং লাইসেন্সকে যে ভাগে ভাগ করা হয়। সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো, 

  1. ট্রাক্টর বা বিশেষ শ্রেণীর গাড়ি চালনায় লাইসেন্স,
  2. মোটর সাইকেল চালনায় লাইসেন্স,
  3. অটোরিকশা ও অটো- টেম্পু চালনায় লাইসেন্স, 
  4. হালকাযান, জীপ কিংবা মাইক্রোবাস চালনায় লাইসেন্স,
  5. ভারী মানের মোটরযান চালনায় লাইসেন্স,
  6. মাঝারি মানের মোটরযান চালনায় লাইসেন্স,

মূলত আমাদের বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেনকে মোট কত ভাগে ভাগ করা হয়। তার সবগুলো লাইসেন্স এর নাম উপরের তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছে। 

ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত?

যদি আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করেন। তাহলে অবশ্যই আপনার নির্ধারিত বয়স থাকতে হবে। 

আর সেই বয়সের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে আমাদের সবার সঠিক ধারনা থাকা উচিত। তো বর্তমান সময়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য যে বয়সের প্রয়োজন হয়। সেই বয়সের তালিকা নিচে প্রদান করা হলো। যেমন, 

  1. পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য বয়স কমপক্ষে ২০ বছর।
  2. অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনের ন্যূনতম বয়স ১৮ বছর হতে হবে। 

তবে পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য বয়সের ক্ষেত্রে আরো কিছুটা পার্থক্য আছে। যা নিচের আলোচনায় তুলে ধরা হলো যেমন,

  1. ওজন ৬৫০০ কেজির বেশি ভারী মোটরযানের জন্য নূন্যতম বয়স ২৬ বছর। 
  2. ওজন ২৫০০ থেকে ৬৫০০ কেজি মধ্যম মোটরযানের জন্য কমপক্ষে ২৩ বছর।
  3. ওজন ২৫০০ কেজির নিচে হালকা মোটরযানের জন্য প্রার্থীর নূন্যতম বয়স ২০ বছর।

বর্তমান সময়ে যদি আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চান। তাহলে আপনার ক্ষেত্রে কোন লাইসেন্স এর জন্য কত বছর বয়স থাকতে হবে। সেই বয়সের তালিকা উপরে উল্লেখ করা হয়েছে। আর যদি আপনার পর্যাপ্ত বয়স থাকে, তাহলে আপনি নির্ধারিত ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

আরও পড়ুনঃভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

আরও পড়ুনঃ জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড আবেদন

বিআরটিএ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য কি কি যোগ্যতা লাগবে?

কোনো একজন ব্যক্তি যখন বিআরটিএ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করবে। তখন তার মধ্যে বেশ কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে। আর যখন আপনার এই যোগ্যতা গুলো থাকবে। তখন আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেমন, 

  1. আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা ৮ম শ্রেনী পাস থাকতে হবে। 
  2. অনলাইনে আবেদন করার ক্ষেত্রে এসএসসি পাস হতে হবে। 
  3. আপনাকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ হতে হবে। 
  4. এছাড়াও আবেদনকারী ব্যক্তির পর্যাপ্ত বয়স থাকতে হবে। 

তো যখন আপনার উপরের যোগ্যতা গুলো থাকবে। তখন আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। কিন্তুু যদি আপনার উপরের যোগ্যতা গুলো না থাকে। তাহলে আপনার আবেদন গ্রহনযোগ্য হবেনা। 

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে? 

যেহুতু ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মাধ্যমে আপনাকে রাস্তায় গাড়ি চালানোর বৈধ অনুমতি প্রদান করা হবে। সেহুতু এই ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য আপনাকে বেশ কিছু কাগজপত্র প্রদান করতে হবে। আর লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র দরকার হয়। যেমন, 

লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কি কি লাগবে?

যখন আপনি লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। তখন আপনার যে কাগজ পত্র এর দরকার হবে, সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো। যেমন, 

  1. আপনার বর্তমান ঠিকানার পানি বিল / বিদ্যুৎ বিল / গ্যাস বিল এর কপি। 
  2. জাতীয় পরিচয়পত্র এর কপি অথবা পাসপোর্ট/জন্ম নিবন্ধন সনদ এর কপি। 
  3. শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ কপি,
  4. কোনো স্বীকৃত ডক্টরের সই সহো মেডিকেল রিপোর্ট ফরম,

তো যখন আপনি লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। তখন আপনাকে মেডিকেল রিপোর্ট ফর্ম এর মধ্যে স্বীকৃত ডক্টরের সই লাগবে। আর আপনি সেই ফরম টি অনলাইন থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। 

আর আপনি যদি সেই ফরম সংগ্রহ করতে চান, তাহলে এখানে ক্লিক করুন।  

স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কি কি লাগবে?

যখন আপনি লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন। তারপর আপনাকে অবশ্যই স্মার্টকার্ড লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে। আর সেই আবেদন করার সময় আপনার নিকট যে ডকুমেন্টস গুলোর দরকার হবে। সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো। যেমন, 

  1. লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কপি। 
  2. জাতীয় পরিচয়পত্র এর কপি অথবা পাসপোর্ট/জন্ম নিবন্ধন সনদ এর কপি। 
  3. শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ কপি,
  4. কোনো স্বীকৃত ডক্টরের সই সহো মেডিকেল রিপোর্ট ফরম,
  5. আপনার বর্তমান ঠিকানার পানি বিল / বিদ্যুৎ বিল / গ্যাস বিল এর কপি।

মূলত ড্রাইভিং লাইসেন্স হিসেবে যখন আপনি স্মার্টকার্ড এর জন্য আবেদন করবেন। তখন আপনার নিকট উপরোক্ত ডকুমেন্টস গুলো থাকতে হবে। 

মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে?

বর্তমান সময়ে যদি আপনার একটি মোটরসাইকেল থাকে। তাহলে আপনাকেও ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে হবে। আর যখন আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স করবেন, তখন আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমান ফি প্রদান করতে হবে। মূলত সে কারণে আমরা অনেকেই জানতে চাই যে, মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে।

তো আপনার মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে মোট কত টাকা খরচ হবে। তা মূলত নির্ভর করবে আপনার মোটরসাইকেল টি কত সিসি তার উপর। 

কেননা, যদি আপনার মোটরসাইকেল টি ১০০ সিসির হয়। তাহলে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মূল নিবন্ধন ফি হিসেবে মোট ৪,২০০ টাকা দিতে হবে। আর বিভিন্ন ধরনের কর সহো আপনার মোট খরচ হবে প্রায় ১০ হাজার ৫৮৯ টাকা। 

কিন্তুু যদি আপনার মোটরসাইকেল ১০০ সিসি এর বেশি হয়। তাহলে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স নিবন্ধন ফি হিসেবে ৫,৬০০ টাকা দিতে হবে। আর অন্যান্য কর মিলে আপনার মোট খরচের পরিমান হবে প্রায় ১৩,৫৯০ টাকা। 

বিশেষ বার্তাঃ বর্তমান সময়ে মোটরসাইকেল লাইসেন্স করতে যে পরিমান খরচ হয়। সেটি উপরে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে পরবর্তী সময়ে এই খরচের মধ্যে পরিবর্তন হতে পারে। তাই আপনি যখন লাইসেন্স করবেন। তখন লাইসেন্স করার ফি এর পরিমান সঠিক ভাবে জেন নিবেন। 

হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে কি কি গাড়ি চালানো যায়?

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যাদের মূলত হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে। তো তাদের মনে প্রশ্ন জাগে যে, হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে কি কি গাড়ি চালানো যায়। আর আপনার মনেও যদি এমন প্রশ্ন জেগে থাকে, তাহলে শুনন….

কোনো ব্যক্তির নিকট যদি হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে। তাহলে সেই ব্যক্তি গাড়ি চালাতে পারবেন। আর গাড়ির পাশাপাশি সেই ব্যক্তি মোটরসাইকেল চালাতে পারবেন। কিন্তুু যদি সেই ব্যক্তি ভাড়ী যানবাহন চালাতে চায়। তাহলে তাকে অবশ্যই আলাদা ভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে হবে। 

লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে কি গাড়ি চালানো যাবে?

যখন আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। তখন আপনাকে প্রাথমিক ধাপে লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করা হবে। তো এই লাইসেন্স পাওয়ার পর অনেকেই জানতে চায় যে, সেটি দিয়ে গাড়ি চালানো যাবে কিনা। 

তো তাদের ষ্পষ্ট করে বলে রাখি যে,আপনি কখনই লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালাতে পারবেন না। কেননা, এটি হলো এক ধরনের শিক্ষানবিস লাইসেন্স। যেটি রাস্তায় গাড়ি চালানোর অনুমতি প্রদান করেনা। তবে যদি আপনার সাথে কোনো প্রশিক্ষক থাকে, তাহলে আপনি তার অধিনে গাড়ি চালাতে পারবেন। 

কিন্তুু আপনি যদি লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে একাই রাস্তায় গাড়ি চালান। আর যদি আপনি ট্রাফিক পুলিশের কাছে ধরা খেয়ে যান। তাহলে কিন্তুু পুলিশ আপনার বিরুদ্ধে মামলা দিতে পারবে। 

পেশাদার ও অপেশাদার লাইসেন্স এর মধ্যে পার্থক্য কি?

আমাদের বাংলাদেশের মধ্যে বিভিন্ন প্রকারের লাইসেন্স এর মধ্যে অন্যতম হলো, পেশাদার লাইসেন্স ও অপেশাদার লাইসেন্স। আর এই দুই প্রকার লাইসেন্স এর মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য আছে। যে পার্থক্য গুলো সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই ধারনা রাখা দরকার। 

আর আপনি যেন এই দুটো লাইসেন্স সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পারেন। সে কারণে নিচের আলোচনা তে পেশাদার লাইসেন্স ও অপেশাদার লাইসেন্স এর পার্থক্য তুলে ধরা হলো। যেমন, 

 

পেশাদার লাইসেন্স

অপেশাদার লাইসেন্স

একজন চালক যে লাইসেন্স দিয়ে বেতনভুক্ত হিসেবে গাড়ি চালান, তাকে পেশাদার লাইসেন্স বলে। 

একজন চালক যে লাইসেন্স দিয়ে বেতনভুক্ত না হয়েও গাড়ি চালান, তাকে অপেশাদার লাইসেন্স বলে।

এই লাইসেন্স এর মেয়াদ হলো ০৫ বছর পর্যন্ত।

এই লাইসেন্স এর মেয়াদ ১০ বছর পর্যন্ত। 

মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নবায়ন করতে পরীক্ষা দিতে হয়। 

মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নবায়ন করতে কোনো প্রশিক্ষন দিতে হয়না। 

পুলিশ ভেরিফিকেশ করার দরকার হয়।

কোনো ধরনের পুলিশ ভেরিফিকেশন দরকার হয়না। 

মাঝারি ও হালকা যান চালানো যায়। 

হালকা যান চালাতে পারবেন। 

আপনার জন্য আমাদের কিছুকথা

আজকের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলে আমি আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফরম ডাউনলোড করার লিংক শেয়ার করেছি। এছাড়াও ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য শেয়ার করেছি, যেগুলো আপনার জেনে নেওয়া দরকার। 

তো যদি আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কে আরো কিছু জানতে চান, তাহলে নিচে কমেন্ট করবেন। আর এমন ধরনের অজানা বিষয় গুলো সহজ ভাষায় জানতে আমাদের সাথে থাকবেন। 

ধন্যবাদ, এতক্ষন ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *